নিরাপত্তা মানুষের অন্যতম মৌলিক চাহিদা। রাষ্ট্র নাগরিকদের নিরাপত্তা প্রদান করে। ক্ষেত্রবিশেষে নিজের নিরাপত্তা বিধান নাগরিকদের নিজের উপরও বর্তায়। দস্যু, ডাকাত, হিংস্র বন্যপ্রাণী ও চরম মাত্রার নানা ঝুঁকিপূর্ণ পরিস্থিতি থেকে নিজেদের নিরাপত্তা বিধানে মানুষ সৃস্টির আদিকাল থেকেই তৎপর। এ ব্যবহার যাতে শৃঙ্খলার সাথে হয়, আইনসিদ্ধভাবে হয়, সমাজে অন্যের নিরাপত্তা বিঘ্নিত না হয়ে হয়, সে উদ্দেশ্যেই রাইফেল ক্লাব, গান ক্লাব, শু্যটিং ক্লাব ইত্যাদির সৃষ্টি। কালের বিবর্তনে শু্যটিং একটি শিল্পমাধ্যম ও ক্রীড়ামাধ্যম হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে। আগ্নেয়াস্ত্রের নেতিবাচক ব্যবহার রোধ রাইফেল ক্লাব নিশ্চিত করতে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ।
১. সিলেট রাইফেল ক্লাব স্থাপিত হয় ১৯৫৮ সালে
২. সদস্য সংখ্যা : আজীবন ৭৪ জন
৩. ১.৯৯ একর (টিলারকম) বন্দোবসত্মকৃত ব্রাহ্মণশাসন, আখালিয়া
৪. বন্দোবসত্ম সন : ১৪০৫ বাংলা
৫. খাজনা পরিশোধ: ১৪১৬ বাংলা পর্যমত্ম
৬. শুটার সংখ্যা : ১৪ জন
৭. শেষ কার্যনির্বাহী সভা : নভেম্বর ২০১২
৮. নির্বাচন : ২০১০
৯. জাতীয় প্রতিযোগিতায় ২০০৯ সালে রৌপ্যপদক লাভ
১০. অংশগ্রহণঃ আমত্মঃক্লাব শুটিং, জাতীয় শুটিং, এয়ারগান চ্যাম্পিয়নশিপ প্রতিযোগিতা
১১. ক্লাবে প্রতিযোগীতা ঃ বিজয় দিবস, স্বাধীনতা দিবস
১২. কার্যনির্বাহী সদস্যসংখ্যা ঃ ২১ জন
১৩. জাতীয় শুটিং ফেডারেশন হইতে এয়ারপেলেট উত্তোলন করা হয় জানুয়ারি ১৪, ২০১৩
১৪. শুটারদের অনুশীলন : প্রতি শুক্র ও শনিবার. বিকেল ৩ ঘটিকা- ৫ ঘটিকা
১৫. কর্মচারী সংখ্যা : ০১ জন (খ-কালীন)
১৬. শুটিং-এ ব্যবহৃত অস্ত্রের বিবরণ :
(ক) * ১৭৭ এয়ার রাইফেল ওপেন সাইট : ০৪ টা
(খ) * ১৭৭ এয়ার রাইফেল ম্যাচ : ০১ টা
(গ) * ১৭৭ এয়ার রাইফেল পিস্তল : ০১ টা
(ঘ) * ২২ রাইফেল অপেন সাইট : ০২ টা
(ঙ) * ২২ রাইফেল ম্যাচ : ০১ টা
(চ) * ২২ পিসত্মল ম্যাচ : ০১ টা
(ছ) * ১২ বন্দুক : ০১টা
পদাধিকার বলেসিলেট রাইফেল ক্লাবের সভাপতি সিলেটের জেলা প্রশাসক।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস